প্রকাশ :
২৪খবর বিডি: 'স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বাস্তবায়ানাধীন “পানি সরবরাহে আর্সেনিক ঝুঁকি নিরসন” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৩৩৫টি উপজেলার ৩ হাজার ২০০টি ইউনিয়নে ৮০ লক্ষ নলকূপের পানিতে আর্সেনিকের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। জনগণকে আর্সেনিকমুক্ত পানি সরবরাহের জন্য দেশব্যাপী ৪টি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে।'
- এছাড়া পল্লী অঞ্চলে ৬ লাখ ৭ হাজার ৬৩৭টি পানির উৎস স্থাপন করা হচ্ছে এবং দেশের ৫৪টি জেলার ৩৩৫টি উপজেলায় আর্সেনিক স্ক্রিনিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
'রাজধানীতে পানির সরবরাহে ঘাটতি নেই, পানির মান নিশ্চিত হওয়ার পর সরবরাহ করা হয়: জাতীয় পার্টির এমপি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার প্রশ্নের লিখিত জবাবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, চাহিদার তুলনায় ঢাকা ওয়াসার পানি উৎপাদন সক্ষম বেশী। তাই রাজধানীতে চাহিদা অনুযায়ী পানির সরবরাহে ঘাটতি নেই।
২০০টি ইউনিয়নে ৮০ লক্ষ নলকূপের পানিতে আর্সেনিক শনাক্ত: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
-তিনি জানান, রাজধানী ঢাকা শহরের উভয় সিটি কর্পোরেশন এলাকার দৈনিক পানির চাহিদা ২৬০-২৬৫ কোটি লিটার। আর ঢাকা ওয়াসার দৈনিক পানি উৎপাদন সক্ষমতা ২৭০-২৭৫ কোটি লিটার।'
-তিনি আরো জানান, পানি বিশুদ্ধকরণের কাজটি অত্যাধুনি প্রযুক্তির ‘পলি এ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড’, ‘এ্যালাম সালফেট’ ও ‘ক্লোরিনেশনে’র মাধ্যমে পরিশোধন করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা অনুসরণ করে পানির গুণগত মান নিশ্চিত হওয়ার পর নেটওয়ার্কে সরবরাহ করা হয়। এছাড়া, ঢাকা ওয়াসা'র আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন নিজস্ব ল্যাবরেটরীতে আইসিডিডিআর,বি ল্যাবে নিয়মিত পানির নমুনা পরীক্ষা করা হয়।